ভাঙ্গড়ের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো শওকত মোল্লাকে।
শেষ পর্যন্ত ভাঙ্গড়ের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো শওকত মোল্লাকে। তার জায়গায় দায়িত্ব পেলেন সব্যসাচী দত্ত। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা ব্যানার্জি মহাশয়া অবশ্যই বুঝতে পেরেছেন ভাঙ্গড়ে যখন শেষ রক্ষা করতে পারল না সওকাত তখন সেখানে ওর রেখে কোন কাজ হবে না। তাই শওকত মোল্লাকে সরিয়ে দেওয়া হলো। ইতিমধ্যে ভাঙ্গর বিধানসভার প্রত্যেকটা অঞ্চলের বা গ্রামের প্রার্থীরা তারা তাদের নমিনেশন ঠিকঠাক জমা দিতে পেরেছে বলে জানিয়েছেন। আর সেই খবর পেয়ে অবশ্যই মুখ্যমন্ত্রী শওকত মোল্লাকে সরিয়ে দিয়েছে। জানে ওখানে নমিনেশন যখন জমা দিতে পেরেছে আই এস এফ, কংগ্রেস বা সিপিএম তখন তাদের দখলে ভাঙ্গড় বিধানসভা অলরেডি চলে গিয়েছে তাই সেখান থেকে বাধ্য হয়ে শওকত মোল্লাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনের আর মাত্র হাতে গোনা কয়েকটা দিন বাকি এই সময়ে দিদি শওকত মোল্লাকে সরিয়ে দেওয়ার কারণ অবশ্যই বাংলার মানুষকে নতুন করে কিছু বোঝাবার নেই তারপরেও বলতে হয় দিদি এই কাজটা যদি একটু আগে করত তাহলে হয়তো যে প্রাণগুলো হারিয়েছে তাদের প্রাণগুলো হারাতে হতো না। তাছাড়া অনেকেই মন্তব্য করেছে যে ভাঙ্গড়ে যা ঘটনা ঘটেছে সব ঘটনার জন্য দায়ী মুখ্যমন্ত্রী। তার সাথে সাথে দায়ী করা হচ্ছে, বর্তমান নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহাকে। নির্বাচন কমিশনারের হাতে পুলিশি ক্ষমতা থাকা শর্তেও সেখানে কিভাবে শাসকদলের গুন্ডা পান্ডারা গিয়ে গুলি বোমা ছুটতে পারে। কি করে শাসকদলের গুন্ডারা নমিনেশন ফাইল দিতে যাওয়া প্রার্থীদের বাধা দিতে পারে।
শওকত মোল্লা আরাবুল ইসলাম কাইজার সকলে মিলে যখন তাদের সাদ্ধ মতো চেষ্টা করেও যখন ভাঙ্গড়ের প্রার্থীদের নমিনেশন ফাইল জমা দেওয়াকে আটকাতে পারলোনা তাই এরকম একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে দিদি বাংলার জনগণের কাছে ভালো হতে চাইছে দেখো আমি শওকত মোল্লাকে সরিয়ে ভালো লোককে ওখানে দায়িত্ব দিয়েছে তবে মানুষের চোখে সবকিছুই ধরা পড়ে গিয়েছে মানুষের আর বুঝতে বাকি নেই। আসছে নির্বাচনে বুঝিয়ে দেবে শাসকদলকে সেই অপেক্ষায় থাকতে হবে সকলের।
Thanks